
রাশিয়ার গ্যাস জায়ান্ট গ্যাজপ্রম নিশ্চিত করেছে যে তারা শনিবার গ্রিনীচ মান সময় ভোর ৪ টা নাগাদ ফিনল্যান্ডে গ্যাস রপ্তানি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে।
ফিনল্যান্ড ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে, তবে এতে গ্রাহকদের সেবায় কোন ব্যাঘাত হবে না বলে আশ্বস্ত করেছে ফিনল্যান্ডের কর্তৃপক্ষ। হেলসিঙ্কি রুবেলে গ্যাস রপ্তানি বাবদ অর্থ পরিশোধে অস্বীকৃতি জানানোর পরপরই রাশিয়া এই পদক্ষেপ গ্রহণ করে। রাশিয়া এই সিদ্ধান্ত নেয়ার পরপরই ফিনল্যান্ড ন্যাটো সদস্যপদ পাওয়ার জন্য আবেদন করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে।
২৪ ফেব্রুয়ারী ইউক্রেনে আগ্রাসন সত্ত্বেও, রাশিয়া ইউরোপের অনেক দেশে গ্যাস সরবরাহ অব্যাহত রেখেছে। ইউক্রেনে আগ্রাসনের জন্য রাশিয়ার উপর পশ্চিমা শক্তির অবরোধ আরোপের পরে, রাশিয়া বলেছিল যে “পশ্চিমা ব্লকের” দেশগুলিকে অবশ্যই রাশিয়ান মুদ্রা ব্যবহার করে ক্রয়কৃত গ্যাসের জন্য অর্থ প্রদান করতে হবে। রাশিয়ান গ্যাস ও তেলের উপর নির্ভরতা ইউরোপীয়ান দেশগুলোর জীবনযাত্রার ব্যয়-বৃদ্ধির একটি প্রধান কারণ। ফিনল্যান্ড তার বেশিরভাগ গ্যাস রাশিয়া থেকে আমদানি করলেও তা দেশটির মোট ব্যবহৃত শক্তির দশ ভাগের এক ভাগেরও কম। moreover
আরও পড়ুনঃ
- দেশের গণ্ডি পেরিয়ে এবার মার্কিন পরিচালকের সিনেমায় সিয়াম
- হুমায়ূন আহমেদের কিছুক্ষণ: ট্রেনে শুরু, ট্রেনেই শেষ
শনিবার, ফিনিশ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি গ্যাসগ্রিড ফিনল্যান্ড এক বিবৃতিতে বলেছে, ২১ মে ইমাট্রা এন্ট্রি পয়েন্ট দিয়ে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রেখেছে রাশিয়া। hence
এর আগে, ফিনিশ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জ্বালানি সংস্থা গ্যাসম রাশিয়ার এই পদক্ষেপকে “অত্যন্ত দুঃখজনক” বলে আখ্যায়িত করেছে। here
গ্যাসমের সিইও মিকা উইলজানেন এক বিবৃতিতে বলেছেন, “তবে, আমরা এই পরিস্থিতির জন্য সতর্কতামূলক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি এবং গ্যাস ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্কে যেন কোনও বিঘ্ন না ঘটে, আমরা আগামী কয়েকমাস আমাদের সমস্ত গ্রাহকদের গ্যাস সরবরাহ করতে সক্ষম হব।” furthermore
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে ক্রেমলিনের একজন মুখপাত্র বলেন, “বিনামূল্যে কেউই কাউকে কিছু দেবে না।” however
গত রবিবার রাশিয়া ফিনল্যান্ডে বিদ্যুৎ সরবরাহও বন্ধ করে দিয়েছে। ফিনল্যান্ড যেন ন্যাটোতে যোগদানের জন্য আবেদন না করে, তার জন্য এটিকে হুমকি হিসেবে দেখা হচ্ছে। so
একটি পৃথক বার্তায়, রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তেল কোম্পানি রোসনেফ্ট শুক্রবার বলেছে যে, সাবেক জার্মান চ্যান্সেলর গেরহার্ড শ্রোডার আর তাদের বোর্ডে কাজ করবেন না। therefore
মিঃ শ্রোডার ইউক্রেন ইস্যুতে তার বিতর্কিত ভূমিকার জন্য বেশ সমালোচিত হয়েছেন। তিনি শুরু থেকেই ইউক্রেন আক্রমণের সিদ্ধান্ত নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সমালোচনা করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছেন।
[…] […]
[…] […]